প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যানের বাণী

আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ,ছোট্ট একটি দেশ । কিণ্তু বিশাল জনসংখ্যার ভারে নূজ্ব্যমান। বিশাল এ জনসংখ্যাকে যদি সত্যিকার অর্থে মানবসম্পদে রূপান্তর করা যায় তাহলে দেশটি সত্যিই সোনার দেশ হিসেবে গড়ে উঠবে । কিণ্তু কিভাবে সম্ভব? একটাই উওর সাফলের জন্য সুশিক্ষা নিশ্চিত করণ । সুশিক্ষা ছাড়া কখনও কোন ব্যক্তি বা রাষ্ট্র উন্নতি লাভ করতে পারেনা । নিজের কৈশোরে ও যৈবনের শুরূতে আমি যে প্রচন্ড সংগ্রাম করেছি তাই আমাকে এনে দিয়েছে সফলতা ।

কেনিযার এক সাধারন পরিবারে জন্মগ্রহন করে ও বারাক ওবামা হতে পেরেছিলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট । আব্রাহাম লিংকন জর্জ ওয়াশিংটন এঁরা সবাই ছিলেন দরিদ্র ও সাধারন পরিবারের সদস্য । এরূপ অসংখ্য ব্যক্তিত্ব আছেন যারা নিজেরা সংগ্রাম করে নিজেদেরকে আগে শিক্ষিত করেছেন, তারপর নিজেদের ব্যক্তিত্ব ও নেতৃতের গুনাবলী দিয়েূ অমর হয়েছেন । তেমনি আমাদের দেশে বহু সংখ্যক পরিবার আছে যাদের মেধাবী সন্তান থাকলেও সঠিক পরিকল্পনা, দিক নির্দেশনা ও আর্থিক অস্বচ্ছলতার কারনে তাদের ঠিকমত লালন পালন করতে পারেনা । যার ফলে অমিত সম্ভাবনাময় অনেক তরূণ অস্কুরেই বিনষ্ট হয়ে যায় । এ সমস্ত পরিবারের সদস্যদের বন্চনার কষ্ট আমি উপলব্ধি করেছি অত্যন্ত গবীরভবে । তাই জাতির এ দুর্দিনে কিছু সখ্যক পথহারা তরূনকে পথের ধার থেকে পথে আনার প্রত্যয়ে”শহীদ ক্যাডেট একাডেমী প্রতিষ্ঠা । 

আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি –আমার প্রচেষ্টা শিক্ষকদের নিরলস শ্রম ও সর্বাক্ষনিক তও্বাবধান শিক্ষার্থীদের র্একান্তিক প্রচেষ্টা ও অভিভাবকদের সার্বিক সহযোগীতায় শিক্ষার্থীদের মেধার সর্বোওম বিকাশকে সম্ভব করে তোলা যাবে । ফলে দেশ ও জাতি পাবে সুনাগরিক ও আলোকিত মানুষ । যারা তাদের কুশলতা দিয়ে দেশ ও সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাবে । আমি আরো বিশ্বাস করি এ সমস্ত আলোকিত মানুষের দ্যুতি নিজ দেশের সীমানা পেরিয়ে ছরিয়ে পড়বে বহিবিশ্বে ।

                   মহান আল্লাহ আমাদের সহায় হোন ।

আলহাজ্ব মোঃ শহীদুল আলম শহীদ